Posts

সেরা ক্রিকেটারদের নুতন পছন্দের ব্যাট

Image
সেরা ক্রিকেট ব্যাটই শুধু নয়, এই গল্প এক স্বপ্নের জয়গাঁথাঃ রাজশাহীর এক প্রত্যন্ত এলাকায় বেড়ে ওঠা শাহিন কিভাবে ক্রিকেট ব্যাটের ডাক্তার থেকে ব্যাট নির্মাতা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুললেন। আরো জানবেন, কিভাবে তিনি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট ব্যাট বানাচ্ছেন, কিভাবে তাঁর তৈরি ব্যাট এখন বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের নুতন পছন্দে পরিণত হয়েছে।

বাংলাদেশী প্রকৌশলী আমেরিকায় যেভাবে অসামান্য উচ্চতায় পৌঁছালেন

Image
  এক দশক ধরে বাংলাদেশি প্রকৌশলী মুক্তি রানার উদ্ভাবিত #প্রযুক্তি ব্যবহার করে #মহাকাশে প্রানের সন্ধান করছে #নাসা। যেভাবে আমেরিকায় গিয়ে অসামান্য উচ্চতায় পৌঁছালেন, এক সাক্ষাতকারে তিনি তার বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। তার প্রযুক্তিতে ২০২৬ সালে মহাকাশে ড্রাগনফ্লাই অভিযান করছে নাসা। সাক্ষাতকারে উঠে এসেছে বাংলাদেশের গবেষণা পরিস্থিতি, কার্যকর গবেষণা ও নুতন গবেষকদের করনীয়।

মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাধ ও অস্বাভাবিক একটি তুলনা

Image
আগামী বছরেই পশ্চিমে নাসা ড্রাগনফ্লাই ছোটাচ্ছে শনির গ্রহের চাঁদে। মংগলগ্রহের পর সেটা হতে পারে মানুষের নুতন আবাস (মংগলগ্রহ নিয়ে ইলন মাস্কের ঘোষণার প্রেক্ষিতে লিখলাম)।  আর দক্ষিণ পূর্বে আমাদের ডিজিটাল সচ্ছলতা এখনও দূরের তারা। স্বাধীনতা, রাজনীতি, ব্যবসা, ও ধর্মের প্রশ্নগুলোতে আমরা আটকে আছি প্রায় শতাব্দী জুড়ে।  এক গোলার্ধ ভূস্বর্গ! সেখানে চাইলেই যে কেউ মেধা শানিত করতে পারে, মানবতার সেবায় অবদান রাখতে পারে। অন্য গোলার্ধে মেধা বিকাশ দূরে থাক, অশান্তি, অনগ্রসরতা, নিরাপত্তাহীনতা এড়াতে সবার লক্ষ্য।  এক ভূখন্ডের নখদর্পনে গোটা বিশ্ব, আরো কয়েক শতকে কি ঘটবে তাও তাদের চিন্তার বাহিরে নেই। এখন তারা মহাকাশ জয় করে চলেছে। আমাদের শিক্ষা, বাসস্থান, সুস্বাস্থ্য, কথা বলা, এমনকি স্বাধীন চিন্তা করার শক্তি ব্যাক্তি পর্যায়ে অনুপস্থিত।  যারা ভিন্নমত সহ্য করার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের কাছে ভিন্নমত সহনীয় থাকে না। বৈষম্য বিরাগেও সাম্য ধরে রাখা সাধ্যে কুলায় না। যারা গণতন্ত্রের তুবরি ছোটায়, তারা নিজের পরিবারে, প্রতিষ্ঠানে, সমাজে আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠা করে রাখে।  স্বাভাবিকতার অভাবে মহান আন্দোল...

বাংলাদেশির প্রযুক্তিতে মহাকাশে অভিযান করছে নাসা

Image
আগামী বছরেই নাসা ড্রাগনফ্লাই ছোটাচ্ছে শনির গ্রহের চাঁদে। ড্রাগনফ্লাই একটা রোবটিক রোটরক্র্যাফট। ২০২৬ সালে সে শনি গ্রহে যাত্রা শুরু করবে। আট বছর পর শনির চাঁদ টাইটানে ল্যান্ড করে ড্রাগনফ্লাই প্রাণের সম্ভাবনা খুঁজে বেড়াবে। ড্রাগনফ্লাই যেসব চোখ দিয়ে দেখবে, তাতে থাকবে বিশেষ ধরণের এক প্রলেপ। এই প্রলেপ মহাকাশের নানান প্রভাবের মধ্যেও ড্রাগনফ্লাইকে পরিষ্কার দেখতে সাহায্য করবে। এই প্রলেপ বা কোটিং তৈরি করছেন যে বিজ্ঞানীদের দল তাদের নেতৃত্ব আছেন একজন বাংলাদেশী প্রকৌশলী। আশির দশকের বাংলাদেশের কাঁচা রাস্তায় তিনি খালি পায়ে স্কুলে গেছেন, হারিকেনের আলোয় পড়াশোনা করেছেন। পরে আমেরিকায় পাড়ি দিয়ে মেধার বিকাশ ঘটিয়েছেন। আমেরিকা তার সম্ভাবনা টের পেয়ে কোন জাতপাত দেখেনি, তার মতাদর্শেরও তোয়াক্কা করেনি, মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার লুটিয়ে দিয়েছে এই বাঙালি মেধার পায়। আর তিনি শুধু ড্রাগনফ্লাইয়ের প্রলেপ নয়, গত এক যুগ ধরে তার কর্ম মানবতার জন্য একের পর এক অবদান রেখে চলেছে। পৃথিবী ছেড়ে মহাশুন্যে পৌঁছেছে তার কীর্তি।  লিংকে ভিডিও https://youtu.be/R0iRlDpRvkM

🌳গাছেদের বিস্ময়কর প্রাকৃতিক ফিউশন🌴

Image
এআই ফিউশন (AI Fusion) এখন ভাইরাল বিষয়। তবে, গাছেদের মধ্যে প্রাকৃতিক ফিউশন চোখের সামনে প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। সেটা কি কম বিস্ময়কর? গাছে গাছে 🌳 বন্ধন, এক গাছের ওপর আরেক গাছ বড় হওয়া প্রকৃতির বিস্ময়কর জাদু। গাছেদের এই সম্পর্ককে আপনি বলতে পারেন গাছ গাছকে গ্রাস করছে, আবার এক গাছ আরেক গাছে বিলীন হচ্ছে বলতে পারেন। আপনি কোনটি বলবেন?  রাজশাহীর পদ্মাপাড়ে বাবলা গাছকে বিলীন করে বেড়ে উঠছে পাইকড় গাছ।  ওপরের ছবি চারটিতে দেখা যাচ্ছে একটি পাইকড় গাছের বুক চিরে বেড়িয়েছে একটা খেজুর গাছ। আদতে পাইকড় গাছটি খেজুর গাছকে গ্রাস করে বেড়ে উঠেছে। এখানে বলতে পারেন গ্রাস করেনি, খেজুর গাছই পাকুড় গাছে বিলীন হয়েছে। কে জানে? ঘটনাটা রাজশাহীর তানোর উপজেলার।   এই ছবিতে  তিনটা বট গাছ ও দুইটা বট গাছ এক হয়ে আছে। ছবিটা রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পাকুড়িয়া গ্রাম থেকে তোলা।  এই ঘটনাগুলোর পিছনে যাই থাক এগুলো বর্তমানের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারসাজির চেয়েও অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং বিস্ময়কর। 

হালের গরুর হাল হকিকত

Image
জমিতে মই দেয়ার জন্যেই শুধুমাত্র হালের গরুর ব্যবহার টিকে আছে। আধুনিক কৃষিযন্ত্র থাকার পরেও কৃষক কেন হালের গরু দিয়ে জমিতে মই দিতে আগ্রহী, হালের গরু পালনে কেন আগ্রহ হারাচ্ছেন কৃষক, প্রাচীন এই কৃষি ঐতিহ্য বিলুপ্ত হলে কি হবে, এবং এই পরিস্থিতিতে যা যা করা দরকার তা নিয়ে আয়োজন হালের গরুর হাল হকিকত ভিডিওর। 

সবচেয়ে বড় সরিষা ফুলের রাজ্যে কৃষকের হাসি

Image
রাজশাহী ও বগুড়া অঞ্চলের কৃষকরা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশী সরিষা চাষ করে থাকেন। সর্ষে চাষে কম খরচের কারণে বর্গা চাষীরাই বেশী আগ্রহী হন। বিলগুলোতে সরিষা চাষ পদ্ধতিও সহজ। ডিসেম্বর-জানুয়ারীতে সরিষা গাছে ফুল ফুটলে হলুদ রঙে রাঙানো সর্ষে জমিগুলো পর্যটকদের আকর্ষণ করে। গত বছর আড়াই মাসের আবাদ শেষে সরিষার জমিতে রোগ ছড়িয়ে পড়লে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। এবছর তারা আশা দেখছেন। জমিতে তাজা ফুলগুলো দুলতে দেখে কৃষকের মুখেও ফুটেছে হাসি। তারপরও তাদের হাসিতে সতর্কতাও আছে।