Posts

আলু চাষীদের সাক্ষাতকার

Image
  আলু চাষীরা বর্ণনা করেছেন কিভাবে তারা ফলন ও মূল্য বিপর্যয়ের ভোগান্তিতে পরেছেন। আমাদের কৃষির অনেক সমস্যা ও সম্ভাবনা উঠে এসেছে তাদের কথায়। ভিডিও প্লেলিস্টের লিংক https://www.youtube.com/playlist?list=PLf8Its2F_TVe1653a38SY4BEOv8LRKIwc

আলু চাষে বিপর্যয় যে কারণে | বরেন্দ্র অঞ্চলে কৃষকের হাহাকার

Image
  আম, পান ও ধানের সাথে বরেন্দ্র অঞ্চলে আলু এখন অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল। গত বছরে লাভবান হয়ে বিপুল সংখ্যক কৃষক এ বছর আলু চাষ করেছিলেন। অনেকে ঋণ নিয়েছিলেন। কিন্তু কৃষকরা বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষীরা এবার আলু চাষে ও বাজার মূল্যে বিপর্যয়ের কবলে পড়েছেন। আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে শীতের তীব্রতা কম থাকায় আলুর ফলনে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। অন্যদিকে কোল্ড স্টোরেজ মালিকদের ভাড়া বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেটের কারণে আলু চাষীদের অনেকে আলু সংরক্ষণ করতে ব্য়র্থ হচ্ছেন। অনেক ক্ষেত্রে মাঠে আলু নষ্ট হচ্ছে। কৃষকদের মধ্যে হাহাকার পড়ে গেছে।

স্লোগানের কন্ঠ

Image
 (প্রতীকী চিত্রটি এআই অংকিত, নিচের লিখা নয় 😁) ধীর পায়ে হেঁটে চলেছে স্লোগান। ক্লান্ত, কণ্ঠ খুঁজছে সে।   স্লোগানের পায়ের শব্দে ঘুম ভাঙে চেয়ারের। মধ্যরাত, না ভোররাত বোঝে না। নাপিতের দোকানের সিংহাসনী চেয়ার। নাপিত লাপাত্তা, ক’দিন দোকান খোলে না, চেয়ারের ঘুম সহসা ভাঙে না। এর মধ্যেই স্লোগানের আবির্ভাব।   ‘ …কোথায় আমার সেই দরাজ কন্ঠ?’ চেয়ার বলে, 'কে যায়?' স্লোগান উত্তর দেয়, 'বুঝেই তো ডাকছো, তাইনা?' হুম, তোকে স্বরে চেনা যায়। কোথায় যাস? যা বলার বলে ফেলো।   চেয়ার কটাক্ষ করে প্রশ্ন করে, 'খুব তো কদিন কণ্ঠে কণ্ঠে ফুটে বেড়াচ্ছিলি। এখন কি?' স্লোগান অবাক হয়ে বলে, 'এখন কি মানে? এখনো কি আমার পায়ের শব্দে তোমার বুক দুরু দুরু করছে না!' চেয়ারঃ কি অলক্ষুণে সব কথা বলিস! কাছে আয়! তোর মুখে কি শ্রুতিমধুর কিছু নেই? স্লোগানঃ আমি তো সুরে বাঁধা। শ্রমে ঘামে ব্যাথায় বঞ্চনায় হৃদয় নিংড়ে বের হই। হাজার কন্ঠে সাজি। তোমার কানে এত ঠেকে কেনো? চেয়ারঃ বইতে পারি নারে। ভারী লাগে, গলা চেপে আসে, পা কাঁপতে থাকে, প্রাণ বের হয়ে যাবে মনে হয়। স্লোগানঃ চিকিৎসা কর।   চেয়ারঃ লাভ নেই। ওই ইন্টারনেট আছে না! ওট...

বনভূমি না শহর জীবন কোনটি ভাল?

Image
  নির্মল চরের বনভূমি শহর থেকে দূরে নয়। একবেলা দুইবেলার জন্য প্রেমতলীর নির্মল চরে গেলে সেখানকার শান্ত পরিবেশ আপনাকে আকর্ষণ করবেই। কিন্তু সেখানে বসবাস কতটুকু সম্ভব? রাজশাহী পদ্মাপাড়ে জেগে আছে অসংখ্য চর। সেখানে জীবনও চলে। কতটা সহজ চরে গড়ে তোলা বনভূমির জীবন? দেখুন ভিডিওতে।

সেরা ক্রিকেটারদের নুতন পছন্দের ব্যাট

Image
সেরা ক্রিকেট ব্যাটই শুধু নয়, এই গল্প এক স্বপ্নের জয়গাঁথাঃ রাজশাহীর এক প্রত্যন্ত এলাকায় বেড়ে ওঠা শাহিন কিভাবে ক্রিকেট ব্যাটের ডাক্তার থেকে ব্যাট নির্মাতা হিসেবে নিজেকে গড়ে তুললেন। আরো জানবেন, কিভাবে তিনি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট ব্যাট বানাচ্ছেন, কিভাবে তাঁর তৈরি ব্যাট এখন বিশ্বসেরা ক্রিকেটারদের নুতন পছন্দে পরিণত হয়েছে।

বাংলাদেশী প্রকৌশলী আমেরিকায় যেভাবে অসামান্য উচ্চতায় পৌঁছালেন

Image
  এক দশক ধরে বাংলাদেশি প্রকৌশলী মুক্তি রানার উদ্ভাবিত #প্রযুক্তি ব্যবহার করে #মহাকাশে প্রানের সন্ধান করছে #নাসা। যেভাবে আমেরিকায় গিয়ে অসামান্য উচ্চতায় পৌঁছালেন, এক সাক্ষাতকারে তিনি তার বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। তার প্রযুক্তিতে ২০২৬ সালে মহাকাশে ড্রাগনফ্লাই অভিযান করছে নাসা। সাক্ষাতকারে উঠে এসেছে বাংলাদেশের গবেষণা পরিস্থিতি, কার্যকর গবেষণা ও নুতন গবেষকদের করনীয়।

মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাধ ও অস্বাভাবিক একটি তুলনা

Image
আগামী বছরেই পশ্চিমে নাসা ড্রাগনফ্লাই ছোটাচ্ছে শনির গ্রহের চাঁদে। মংগলগ্রহের পর সেটা হতে পারে মানুষের নুতন আবাস (মংগলগ্রহ নিয়ে ইলন মাস্কের ঘোষণার প্রেক্ষিতে লিখলাম)।  আর দক্ষিণ পূর্বে আমাদের ডিজিটাল সচ্ছলতা এখনও দূরের তারা। স্বাধীনতা, রাজনীতি, ব্যবসা, ও ধর্মের প্রশ্নগুলোতে আমরা আটকে আছি প্রায় শতাব্দী জুড়ে।  এক গোলার্ধ ভূস্বর্গ! সেখানে চাইলেই যে কেউ মেধা শানিত করতে পারে, মানবতার সেবায় অবদান রাখতে পারে। অন্য গোলার্ধে মেধা বিকাশ দূরে থাক, অশান্তি, অনগ্রসরতা, নিরাপত্তাহীনতা এড়াতে সবার লক্ষ্য।  এক ভূখন্ডের নখদর্পনে গোটা বিশ্ব, আরো কয়েক শতকে কি ঘটবে তাও তাদের চিন্তার বাহিরে নেই। এখন তারা মহাকাশ জয় করে চলেছে। আমাদের শিক্ষা, বাসস্থান, সুস্বাস্থ্য, কথা বলা, এমনকি স্বাধীন চিন্তা করার শক্তি ব্যাক্তি পর্যায়ে অনুপস্থিত।  যারা ভিন্নমত সহ্য করার ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে তাদের কাছে ভিন্নমত সহনীয় থাকে না। বৈষম্য বিরাগেও সাম্য ধরে রাখা সাধ্যে কুলায় না। যারা গণতন্ত্রের তুবরি ছোটায়, তারা নিজের পরিবারে, প্রতিষ্ঠানে, সমাজে আধিপত্যবাদ প্রতিষ্ঠা করে রাখে।  স্বাভাবিকতার অভাবে মহান আন্দোল...