Posts

Showing posts from February, 2022

Rajshahi’s First Shaheed Minar

Image
In the immediate aftermath of February 21, 1952, residents of Rajshahi went to work and built a Shaheed Minar near the Muslim Hostel premises of Rajshahi Government College. The Shaheed Minar still stands today, though not with as much prestige as Dhaka's Central Shaheed Minar is afforded. In fact, the entirety of Rajshahi city doesn't have a Central Shaheed Minar, which means on the International Mother Language Day, people pay homage to the martyrs at the ones at Bhubanmohan Park Memorial and the court area. In light of this, Language Movement veterans started demanding the preservation of the Muslim Hostel Shaheed Minar, which led Rajshahi City Corporation to take up a project in this regard in October 2018. One Sabera Enterprise was tasked with the construction works, which were slated to be completed by June 2020. But four-and-a-half years have passed by and the project is yet to finish. According to RCC, the work was estimated to cost Tk 50 lakh, which was later revised m...

হাঁটাপথে ঐতিহ্য বৈচিত্র পর্ব – ০৫ | স্ট্রীটফুড ও ঐতিহ্যের সড়ক - সিএন্ডবি মোড় টু শিশু একাডেমি

Image
  রাজশাহীতে পদ্মা নদীর পাড়ে তিন কিলোমিটার হেঁটেছি। পথের ধারের অভিজ্ঞতাগুলো বিভিন্ন পর্বে ভাগ করে আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। রাজশাহী বোয়ালিয়া ক্লাব থেকে শুরু করে পদ্মা নদীর বাঁধের উপর দিয়ে সিমলা পার্ক, সিএন্ডবি মোড়, চিড়িয়াখানা হয়ে রাজশাহী টেনিস ক্লাব, এই তিন কিলোমিটার। দেখুন জীবনবৈচিত্র আর ঐতিহ্যের মাঝে আমার ভ্রমণ।

Forged docs using Rajshahi mayor’s name used to swindle $78,893 from Korean company

Image
Forged Rajshahi City Corporation documents -- with the name of Mayor AHM Khairuzzaman Liton -- were used for signing a deal worth $10.12 million for procuring eight fire trucks from a South Korean company. The frauds used the name of the mayor and swindled $78,893 from the South Korean Shinshin Global Company Limited. Liton, also a presidium member of Awami League, disclosed the information this afternoon at a press conference at Rajshahi Nagar Bhaban auditorium. "We were completely unaware of the deal. We do not have the authority to sign such a deal with any foreign company," Liton said, adding that fire trucks were never essential for any city corporation in Bangladesh and there is a separate department for using these trucks. He said the city corporation lodged a general diary in this regard with Boalia Police Station and informed the cybercrime unit of Bangladesh Police and government high-ups. At the press conference, he gave details with documents in this connection, r...

হাঁটাপথে ঐতিহ্য বৈচিত্র্য - পর্ব ০৪ | মনমুগ্ধকর পানকৌড়ির ঝাঁক | Bird sanctuary

Image
 

হাঁটাপথে ঐতিহ্য বৈচিত্র্য - পর্ব ০৩ | পদ্মা চরের শাকে নারীদের জীবিকা | Strolling thru diversity

Image
 

হাঁটাপথে ঐতিহ্য বৈচিত্র্য - পর্ব ০২ | পদ্মা পাড়ে পিঠা বানানোর ধুম ‍| Wall quotes, Street food

Image
 

RU Student Faruk Hossain Murder: Bruises gone, trauma remains

It has been twelve years since the gruesome murder of Rajshahi University student Faruk Hossain in the early hours of February 9, 2010. However, the case trial, pinning top-tier leaders of Jamaat and Chhatra Shibir, has seen little to no progress. The trial began at Rajshahi metropolitan additional session judge's court by framing charges in July 2019, after a nine-year-long police investigation came to an end. For over two-and-a-half years, the date for hearing prosecution witnesses have been deferred many times due to the pandemic, according to public prosecutor Siraji Shawkat Salehin. He also expressed his doubts to this correspondent over the possibility of any progress on February 13, the next date for hearing. However, the prosecution witnesses have stories that are no less horrifying than the murder itself. Talking to this correspondent recently, Md Ruhul Amin, one of the witnesses, recalled how he almost lost his life amidst the violence of that night. Ever since moving in ...

দারিদ্র্য, বাল্যবিয়ে, নির্যাতন, কিছুই দমাতে পারেনি যাকে

Image
রাজশাহীর শিউলি আক্তারের বিয়ে হয় আজ থেকে ১৩ বছর আগে যখন তিনি চারঘাট উপজেলার সরদহ সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির ছাত্রী। উচ্চশিক্ষা অর্জনের স্বপ্নে গোড়াতেই বাধা হয়ে দাঁড়ায় বাল্যবিয়ে। পরিবারের অসহনীয় দারিদ্র্যের কারণে মেয়েকে বিয়ে দেন বাবা। কিন্তু বিয়ের পর সুখ জোটেনি শিউলির কপালে। তাকে তার শ্বশুরবাড়ি থেকে বের করে দেওয়া হয়। বলা হয়েছিল, হয় শ্বশুরবাড়ি নয়তো লেখাপড়া যে কোনো একটা বেছে নিতে হবে। শিউলি পরেরটিই বেছে নিয়েছিলেন। দারিদ্র্য, বাল্যবিবাহ এবং নির্যাতনের সব বাধা অতিক্রম করে শিউলি এ বছর জানুয়ারি মাসে রাজশাহীর বারিন্দ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি নিয়ে চিকিৎসক হয়েছেন। সম্প্রতি তার কলেজে ও বাসায় এই প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে শিউলি জানান তার জীবনের লড়াইয়ের গল্প। সরদহ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই লেখাপড়ার প্রতি আগ্রহ জন্মেছিল। তখনও তার পরিবারের কোনো দূরবর্তী সদস্যও স্কুলের গন্ডি পার হতে পারেনি। 'আমি স্কুলে পড়া ছেলেমেয়েদের এবং তাদের কথা বলা, চরাফেরার ধরন দেখতাম। আমি তাদের মতো পড়তে চেয়েছিলাম।' শিউলি শুনেছিল যে শুধুমাত্র সবচেয়ে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা সরদহ সরকারী উচ্চ ...

‘২৬ মার্চ ঝুঁকি নিয়ে বাইরে বেরোনোয় শহীদুল্লা কায়সার খুব ধমকেছিলেন’

Image
একাত্তরের ২৬ মার্চ ঝুঁকি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী শহীদুল্লা কায়সার ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়েছিলেন, ধমক দিয়েছিলেন কেন বাড়ি থেকে বেরিয়েছি। প্রখ্যাত এই কথাসাহিত্যিক রাজশাহী সরকারি মহিলা কলেজে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে এই কথা জানান। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সেলিনা হোসেন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। কলেজের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতিতে তিনি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক জুবাইদা আয়েশা সিদ্দীকা। সেলিনা হোসেন বলেন, '২৫ মার্চের হত্যাকাণ্ডের পরদিন আমি (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের) ইকবাল হল দেখতে যাই। সবাই অবাক হয়েছিল। আমি আমার হাজবেন্ডের সঙ্গে সেখানে গিয়েছিলাম। ইকবাল হলের ছাত্র-শিক্ষকরা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষে কাজ করতেন, তাদের ভাগ্যে কী ঘটেছে দেখতে গিয়েছিলাম। দেখলাম অগণিত লাশ আর রক্ত।' 'হল থেকে ফেরার পথে হলের সামনে দেখলাম একটা জিপ গাড়ি এসে থামল। সেই জিপে ছিলেন লেখক শহীদুল্লা কায়সার। তিনি দুজন বিদেশি সাংবাদিকদের ঢাকা শহরের পরিস...