Posts

Showing posts from October, 2021

Traditional fishing trap 'Kol Dohar' | মাছ ধরার ফাঁদ ’কোল দোহার’ কি আবার জনপ্রিয় হচ্ছে?

Image
বাঁশের খিল দিয়ে তৈরী মাছ ধরার ফাঁদ কোল দোহার। মাছ ধরার আধুনিক নানান সরঞ্জামের প্রভাবে কোল দোহার হারিয়ে যাচ্ছে। মৎস্য প্রজাতি ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অনেক প্রকারের আধুনিক সরঞ্জাম নিষিদ্ধ থাকায় কোল দোহারের মত বাঁশের তৈরী মাছ ধরার নানান প্রাচীন ফাঁদ এখনো জেলেরা ব্যবহার করছে। কোল দোহারের জনপ্রিয়তা কি ফিরে আসছে? কোল দোহার বানানোর শিল্পীদের সুদিন কি আবার ঘুরে আসছে? এই ভিডিওতে এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে দেখা হয়েছে। সেই সাথে দেখানো হয়েছে শিল্পীরা কিভাবে কোল দোহার তৈরী করেন এবং কিভাবে এই ফাঁদ কাজ করে। ভিডিওটা দেখার পর মন্তব্য করে জানাবেন যে আপনার কেমন লেগেছে। কোল দোহার সম্পর্কে আপনার কি ভিন্ন কোন অভিজ্ঞতা আছে? ভাল লাগলে আমার চ্যানেলটা সাবস্ক্রাইব করে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন। এবং বেল বাটনে ক্লিক করে রাখবেন যাতে আমার পরবর্তী ভিডিও আপলোড করার সাথে সাথে আপনি জানতে পারেন।

‘নৌকার হাল ঘুরান’ - সরকারকে বললেন বক্তারা । হিন্দুদের উপর হামলার প্রতিবাদ

Image
১৯ অক্টোবর, ২০২১ মঙ্গলবার রাজশাহীর #সাহেব_বাজার_জিরো_পয়েন্টে হিন্দুদের উপর হামলা ও #সাম্প্রদায়িক_সন্ত্রাসের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমেছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত ’#সংক্ষুব্ধ_রাজশাহীবাসী’ ব্যানারে যে প্রতিবাদ কর্মসূচি হয়েছে, সেটাই ভিডিওতে স্থান পেয়েছে।

‘ধর্মতলা কর্মখালি’

পাখির ধর্ম ওড়া। হর্ষ বা বিষাদে পাখি যা বলে তা সুরেলা গান হয়ে যায়। নদীর ধর্ম সাগরে বয়ে চলা। সে চলার মনমোহিনী এক ছন্দ আছে। নদীর কাছে গেলে শান্তি মেলে। ঝরনা ঝরে। লোহা আকর্ষিত হয়, চুম্বক আকর্ষণ করে। এ ধরায় সবার ধর্ম নির্ধারিত হয় নিজ নিজ কর্মে। শুধুমাত্র মানুষের বেলায় এসে ধর্মের রীতি বদলে যায়। মানুষের ধর্ম হয় মুখের কথায়। কেউ বলে আমি মুসলমান, কেউ হিন্দু, কেউ খ্রিস্টান, কেউ বলে আমি বৌদ্ধ। মন ও প্রাণে বুঝে বা না বুঝে ধর্মের ছাঁচে নিজেকে ফেলে। নিজের মনের আনন্দের কর্মে খুব কম মানুষের ক্ষেত্রেই তার ধর্ম বিবেচিত হয়। শান্তি মেলে এমন মানবের সন্ধান করতে যারপরনাই গলদঘর্ম হতে হয়। যার যেটা কর্ম সেটাই তার ধর্ম, যা দাবি করা হয় তা ধর্ম নয়। লোহা যদি বলে আমি লোহা নই সোনা, তাহলে কি লোহা সোনা হয়ে যাবে? বিড়াল যদি নিজেকে বাঘ দাবি করে, তবে কেউ কি তাকে সে স্বীকৃতি দেবে? আমরা যারা হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান বা অন্য যেকোনো ধর্মের বলে দাবি করছি, তাদের অবস্থা ভাবনার অবকাশ রাখে। নদী যখন দুপাশের ভূমি উর্বর করতে করতে শান্তভাবে বয়ে চলে, তখন তাকে অনেকে মায়ের আসনে স্থান দেয়। আবার সাগরে যেতে যেতে নদী যখন একের পর এক...

দুর্গা পূজা ২০২১ কাটল প্রতিবাদে, সীমিত আনন্দে | 'ঈশ্বর শিশুদের মধ্যে বাস করেন শিল্প হয়ে‘

Image
নানা বর্ণে, চিত্রে, প্রতিবাদে, আনন্দ, বিষাদে ও মঙ্গল কামনায় কেটে গেল এবার এবারের দুর্গা উৎসব। সচরাচর যে জাঁকজমক আনন্দমুখর পরিবেশ দেখা যায় তার অভাব ছিল। সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা ঘটেছে পূজা মন্ডপে, হিন্দু অধ্যুষিত গ্রামে। এরই প্রভাব হয়ত পরেছে। রাজশাহী শহর এবং তার আশেপাশে প্রায় একশটার কম মন্ডপে পূজা হয়েছে। আমি অল্প কয়েকটিতে গিয়েছি। আমি দেখেছি চার বছরের এক শিশু ঢাক বাজিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। একজন বিপাশা তালুকদারের কথা কানে এখনো বাজছে। তিনি বলেছেন,'ঈশ্বর বাচ্চাদের মধ্যে বাস করেন শিল্প হয়ে‘। কুমারী পূজা দেখেছি, দেখেছি প্রাণের উচ্ছাস। আনন্দে উদ্বেলিত হয়েছি, দেখেছি বুদ্ধিদীপ্ত নান্দনিক প্রতিবাদে সেজেছে পূজা মন্ডপ। আমার চোখে যে বিষয়গুলো ভাল লেগেছে, সেগুলো নিয়ে এই ভিডিও কনটেন্ট তৈরী করেছি।

Puja mandaps with a point of view

Image
In an effort to symbolically represent its struggles against land grabbing, a temple in Rajshahi has decorated its mandap in the theme of good vs evil. While a giant is about to swallow a temple with a huge gape, some united fists are trying to raise a protest, while a symbol of justice is trying to portray its light. This depiction at the entrance of the mandap reveals the temple's ongoing saga against land grabbers, and it has drawn the attention of the city's residents. "This is our way of protesting against evil forces – the land grabbers who are constantly threatening our temple," said Ratan Kumar Pal, president of the Sree Sree Laxmi Narayan Dev Bigraha Thakur temple's governing committee. The temple is located at the city's Malopara area. "We're tired of fighting them [the grabbers]. It never feels like our voices are being heard," he said, adding that the issue is under trial at the High Court. He also said the grabbers have the...

Municipality mayor constructs commercial buildings on govt land

Without any governmental approval, two multi-storied commercial buildings are being constructed along the Dhaka-Rajshahi highway, occupying government land and canals. What's more, the establishments are being built by the mayor of Katakhali municipality, under Rajshahi's Paba upazila. Not approved by any government agency, the buildings aren't part of the municipal body's official activities either. Yet, land officials are stopping short of calling them 'illegal'. "We don't want to call the construction works illegal, as they're being done out of public interest," said Sheikh Ahsan Uddin, Assistant Commissioner (Land) of Paba upazila. However, replying to another question, the AC Land contradicted himself and said the authority has asked the mayor to stop the works and apply for necessary permissions before resuming the works 'legally'. Talking to The Daily Star, mayor Abbas Ali claimed he was constructing the buildings with funds...

রাবির ভর্তি পরীক্ষা: ভোগান্তিতে শিক্ষার্থী-অভিভাবক

Image
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হল বন্ধ রেখে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ায় দেশের নানা প্রান্ত থেকে আসা ছাত্র-ছাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। একইসঙ্গে ভোগান্তিতে পড়েছেন তাদের সঙ্গে আসা অভিভাবকরা। থাকার জায়গার সংকটে অনেকে রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফর্ম ও বিভিন্ন মসজিদে অবস্থান নিয়েছেন। মঙ্গলবার সকালে শহরের চোদ্দপাই মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে রাস্তার পাশে ১২টিরও বেশি বাস দাঁড়িয়ে আছে। অধিকাংশ বাসে যাত্রীরা বসে আছেন। তাদের কেউ ঘুমাচ্ছেন, কেউ বই হাতে পড়ছেন। জানা গেল, তারা সবাই রাজশাহী বিশ্ববিদযালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য অভিভাবকের সঙ্গে এসেছেন। বাসগুলো চুক্তিভিত্তিক ভাড়া নেওয়া হয়েছে। গত রাতে যারা কোনো জায়গা পাননি, তাদের অনেককে খোলা আকাশের নিচে রাত কাটাতে হচ্ছে। বেশি বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের পরিবার থেকে আসা ছাত্র-ছাত্রীরা। ফুটপাতে কাপড় বিছিয়েও অনেকে রাত্রি যাপন করেছেন। ভোগান্তির শিকার শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, হোটেল ও মেসগুলোতে অনেক টাকা দাবি করা হচ্ছে। ওই পরিমাণ অর্থ পরিশোধের সামর্থ্য তাদের নেই। যে কারণে তারা কষ্ট হলেও ফুটপাতে-বাসে আশ্রয় নিয়ে আছেন। আবু সাঈদ নামে একজন ছাত্র জানিয়েছেন, বগুড...

RU admission seekers struggle to find a place to stay as exams start | Desperation over accommodation

Image
As feared, many admission seekers of Rajshahi University (RU) and their guardians were desperate to find a place to stay yesterday, and the situation was exacerbated by unusually high accommodation rents in the city. RU authorities began holding its three-day honours admission tests yesterday, keeping students' residential halls, bar the women's dorms, closed. Some 1.28 lakh students are sitting for the tests, which will be held till October 6. Many admission seekers and their guardians said they had to sleep under the open sky, after finding no place to stay. Some were seen passing the night on footpaths, and some stayed inside the buses by which they came to Rajshahi. Rents for seats (dormitory accommodation) soared. A seat that used to go for Tk 1,200 per month was rented out for at least Tk 3,000 per night. "I was roaming around the train station, planning to spend the night there. Finally, a person offered me a room to stay along with six other admission see...